ঘরের মধ্যে হটাৎ বেরিয়ে আসল বিষধর কোবরা, কাছে যেতেই ঘটল বিপত্তি, তুমুল ভাইরাল ভিডিও
বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ। সময়ের সাথে সাথে বিজ্ঞান আরো উন্নত হতে চলেছে।খাবার জীবনে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দৈনন্দিন জীবনযাত্রা সব কিছু শুরু করে বর্তমানে তৃতীয় বিশ্বের দেশ উন্নত প্রযুক্তির প্রয়োগ শুরু হয়ে গিয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়া বিজ্ঞানের সবচেয়ে বড় অবদান। সারা পৃথিবীতে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সব কিছু কাজ করা সম্ভব হচ্ছে।সোশ্যাল মিডিয়া অচল পৃথিবীতে করেছে সচল। সুপার হিউম্যান বলে একটা কথা আছে, যেখানে মানুষের মধ্যে অসাধারণ ক্ষমতা চলে আসে।সম্প্রতি ভাইরাল একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছিল যে, এক মানুষ নিজের শরীরের মধ্যেই সামান্য পরিমাণে বিদ্যুৎ তৈরি করতে পারেন। এই ভিডিও সারা পৃথিবী জুড়ে তোলপাড় হয়ে গেছিল, বৈজ্ঞানিকরা তাকে নিয়ে গবেষণা করেছিলেন।
মানুষ সবসময় দুঃসাহসিক কাজ করতে ভালোবাসেন।এমনকি পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা নিজের প্রাণ বাজি রেখে নানারকম দু সাহসিক কাজ করে মানুষকে চমকে দেন এর আগে ভাইরাল হয়েছিল এক লাইনের নিজের প্রাণ বাজি রেখে সাপের সঙ্গে লড়াই করে হাজার হাজার মানুষের প্রাণ বাঁচানোর ঘটনা, যা প্রতিটি দর্শককে করে দিয়েছিল মুগ্ধ।
সেই লাইন্সম্যান নিজে সাপের কামড় খেয়েও হাজার হাজার মানুষকে বাঁচানোর জন্য নিজের প্রাণ ত্যাগ করতে পর্যন্ত রাজি ছিলেন, কিন্তু শেষ মুহূর্তে ঈশ্বরের ইচ্ছায় তার প্রাণ বেঁচে যায় এবং ট্রেন যাত্রীদের বাঁচাতে তিনি সক্ষম হন।
তার এই ভিডিও সারা ভারতবর্ষে হয়ে গেছিল ভাইরাল। পুরো দেশ কুর্নিশ জানিয়ে ছিল তাকে। সাপকে ভয় পায় না এমন মানুষ খুবই কম আছে। বিশেষ করে কোন জায়গায় সাপ দেখা গেলে মানুষ খুবই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।এক্ষেত্রে বিষহীন সাপ গুলোকেও তারা মেরে ফেলেন,যা খুবই অন্যায়। তবে এই জন্যই সমস্ত জায়গায় রয়েছেন সর্প রক্ষা কমিটি যারা কোন জায়গায় সাপ দেখা গেলেই সেখানে উপস্থিত হয় সাপ থেকে রক্ষা করেন তাকে নিরাপদ জায়গা ছেড়ে দেয় এবং এলাকাবাসীদের আতঙ্ক মুক্ত করেন।
সম্প্রতি ভাইরাল একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি বাড়িতে ঠাকুর ঘরে সাপ ঢুকে পড়েছে। বাড়ির লোকেরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে সবাই অন্যান্য ঘরে ভয়ে কাঁপছেন। এর মধ্যেই সর্প রক্ষক আরিফ ঠাকুর ঘরে ঢুকে প্রথমেই সাপটিকে খুঁজে বের করেন, তারপর সাপটিকে আস্তে আস্তে ধরে বাইরে নিয়ে আসেন।
প্রথম এই সাপটিকে ধরা কিছুতেই সম্ভব হচ্ছিল না, সে বারবার নানা রকম জিনিস পত্রের মধ্যে ঢুকে পড়েছিল, শেষ পর্যন্ত অনেক কষ্ট করে সাপটিকে ধরা সম্ভব হয়। সাপটি বিশাল বড় একটি কোবরা, সাপটির ফণা দেখেই বোঝা যাচ্ছে সে যথেষ্ঠ বিষধর।শেষ পর্যন্ত সাপটিকে ধরে তিনি একটি পাত্রে ঢোকাতে সমর্থ হন তারপরে নিরাপদ জায়গায় ছেড়ে দেন।ভিডিওটি প্রত্যেকের জন্য অত্যন্ত তথ্য পূর্ণ। ভিডিওটি মির্জা মোহাম্মদ আরিফ নিজেই তাই অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেল থেকে পোস্ট করেছেন।
ভিডিওতে তাকে কিভাবে যোগাযোগ করতে হবে এবং তার সম্পর্কে সবকিছু তিনি এই ভিডিওতেই বলে দিয়েছেন। কমেন্ট বক্সে প্রতিটি মানুষ তার কাজের প্রশংসা করেছেন। তার সাহসিকতা দেখে মুগ্ধ সবাই।