সাবধান মি’’লনের সময় এই ছোট্ট ভু’ল করলেই ম’হাবি’পদ
অ’র্গ্যাজমের খোঁজে হন্যে হয়ে থাকেন না’রীরা। একটু র’তিসুখের জন্য তাদের নিয়ত সন্ধান চলতেই থাকে। স’ঙ্গমের সুখ আ’র অ’র্গ্যাজম এক জিনিস নয়। নানা বিষয়ের উপর তা নির্ভরশীল।
তাই স’ঙ্গমের পর স’ঙ্গমেও হয়তো অ’র্গ্যাজমের স্বাদ পান না না’রীরা। কিন্তু সে তী’ব্র সু’খ যদি মেলে, তবে কী হতে পারে? এমনিতে হয়তো সু’খের বাইরে কিছুই হয় না।
তবে এ থেকে সে’রিব্র্যাল অ্যা’টাক পর্যন্তও যে হতে পারে, সম্প্রতি সে অভিজ্ঞতার কথাই জানালেন এক নারী।লু’সিন্দা অ্যা’লেন নামে ওই নারী ইংল্যা’ন্ডের বাসিন্দা। মাঝে মধ্যেই স’ঙ্গমের পর তাঁর হালকা মা’থার যন্’ত্রণা হত।
কিন্তু কো’নওদিনই সে বিষয়ে পা’ত্তা দেননি তিনি। নানা সময় মা’ইগ্রেনের ব্’যথা বলে তা এড়িয়েই গিয়েছেন। এতে হিতে বি’পরীতই হয়েছে। বরং এর জে’রেই সে’রিব্র্যাল অ্যা’টাকের শিকার হতে হল তাঁকে।
বছর পাঁ’চেক আগের সে অ’ভিজ্ঞতার কথা সম্প্রতি সামনে এনেছেন ওই না’রী। জানিয়েছেন, সে সময় তিনি গ’র্ভবতী ছিলেন। বেশ কয়েকদিন ছু’টিতে ছিলেন।
ঘটনার দিন সকালবেলা তাঁর ব্লা’ড প্রে’সার বেশ কমই ছিল। স্বামীর সঙ্গে সময় কা’টাচ্ছিলেন। সে’সময়ই লিপ্ত হন স’ঙ্গমে। শেষে পৌঁ’ছে র’তিসুখের পাশাপাশি চোখের উপরে কপালে তী’ব্র য’ন্ত্রণা হতে শুরু করে।
প্রথমে বিশেষ পাত্তা দেননি, কিন্তু পরে আর না দিয়ে উপায় থাকে না। কেননা য’ন্ত্রণা ক্র’মশ তী’ব্র হতে থাকে। এতটাই বাড়ে যে হা’সপাতালে ভর্তি করতে হয় তাঁকে।
এবং জানা যায়, মা’থার প্রবল য’ন্ত্রণা আসলে ম’স্তিষ্কের র’ক্তক্ষরণের কারণেই। অ’র্গ্যাজমের তী’ব্র সু’খের কারণেই তা হয়েছে। এরপর কো’মায় চলে যান ওই না’রী। যদিও সৌ’ভাগ্যক্রমে তাঁর গ’র্ভস্থ স’ন্তানের কোনও ক্ষতি হয়নি।
প’রবর্তীকালে কোমা থেকে বেরিয়ে আসেন ও সুস্থ স’ন্তানেরই জন্ম দেন। কিন্তু কোমার আগের ও পরের জীবনের বিস্তর ফারাক হয়ে যায়। লু’সিন্দার এই ঘটনায় অবশ্য গো’টা বিশ্ব জুড়েই নে’মেছে সতর্কতা।
স’ঙ্গমের পর কম বেশি অনেক না’রীই মাথা য’ন্ত্রণার শি’কার হন। কিন্তু তা যে কখনওই এ’ড়িয়ে যাওয়ার নয়,এই ঘটনা তা চোখে আঙুল দিয়েই দেখিয়ে দিয়েছে। লুসিন্দা নিজেও এ নিয়ে সচেতনতা ছড়াতে উদ্যোগী হয়েছেন।
বি’শেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, স’ঙ্গমের পর মা’থা য’ন্ত্রণা হয়তো মস্’তিষ্কের অভ্যন্তরে র’ক্তক্ষরণের কারণেও হতে পারে। তাই এই ধরনের য’ন্ত্রণাকে অবহেলা না করাই ভাল।